The news is by your side.

এত শরীর দেখিয়েও তো কাজ মিলছে না, তা হলে কী লাভ!

0 120

ভারতীয় নারী ও বলিউড অভিনেত্রীদের তুলনায় একটু আলাদা সাজপোশাক তাঁর। জিমে ঘাম ঝরিয়ে তৈরি চেহারা। সেই চেহারার সঙ্গে মানানসই পোশাকই পরতে বেশি ভালবাসেন বলিউড অভিনেত্রী দিশা পটানি।

শাড়ি বা লম্বা ঝুলের গাউনের চেয়ে কম দৈর্ঘ্যের মিনি ড্রেস বা ‘অ্যাথলেজ়ার’ জাতীয় পোশাকই বেশি প্রিয় তাঁর। এমনকি সুঠাম চেহারা ও এই ধরনের পোশাক-প্রীতির কারণে একাধিক বিদেশি অন্তর্বাস সংস্থার হয়ে মডেলিংও করেছেন অভিনেত্রী। তবে, নিজের পোশাক নির্বাচনের কারণে একাধিক বার সমালোচনার মুখেও পড়তে হয়েছে দিশাকে। এ বারও তার ব্যতিক্রম হল না। মুম্বইয়ে ‘নীতা মুকেশ অম্বানী কালচারাল সেন্টার’-এর অনুষ্ঠানে শাড়ি পরেও নিন্দার হাত থেকে রক্ষা পেলেন না দিশা।

রুপোলি রঙের শাড়ি পরে ‘নীতা মুকেশ অম্বানী কালচারাল সেন্টার’-এর অনুষ্ঠানের লাল গালিচায় হাজির হয়েছিলেন ‘মলঙ্গ’ খ্যাত অভিনেত্রী। লম্বা আঁচল, কাঁধখোলা ব্লাউজ় ও খোলা চুলে লাস্যময়ী রূপে ধরা দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে লাল গালিচায় ক্যামেরার দিকে ঘুরে দাঁড়াতেই উঠল সমালোচনার ঝড়। অন্তর্বাসের মতো ব্লাউজ় ছাড়া ঊর্ধ্বাঙ্গে যে আর কিছুই পরনে নেই অভিনেত্রীর।

আঁচল সরেছে কাঁধ থেকে। কোমরের নীচে ফিনফিনে কাপড়ের কুঁচি, উন্মুক্ত নাভিও। দিশার এ হেন পোশাক দেখেই শোরগোল সমাজমাধ্যমে। মুম্বইয়ে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশ-বিদেশের তাবড় তারকারা। এমন এক অনুষ্ঠানের জন্য কি আদৌ মানানসই পোশাক পরেছেন দিশা? সমাজমাধ্যমে অভিনেত্রীর ছবি দেখে একের পর এক প্রশ্ন নেটাগরিকদের।

কারও কথায়, ‘‘এত শরীর দেখিয়েও তো কাজ মিলছে না, তা হলে কী লাভ!’’ কেউ লিখেছেন, ‘‘আপনি বেশ সুন্দর, আপনার চেহারাও সুন্দর। তবে আপনার পোশাক নির্বাচন অত্যন্ত নিম্ন মানের।’’ আবার একাংশের প্রশ্ন, ‘‘সব অনুষ্ঠানেই ওঁকে কি শরীর দেখাতেই হবে!’’

দিশার পোশাক দেখে যে শুধু সমাজমাধ্যমেই নিন্দার ঝড় উঠেছে, তা নয়। লাল গালিচায় হাঁটতে গিয়ে দিশার চোখেমুখেও অস্বস্তির ছাপ স্পষ্ট। শাড়ির আঁচল সামলাতেও পারেননি, না পেরেছেন জনসমক্ষে তাঁর ব্লাউজ় ঠিক করতে। ‘‘এমন পোশাক পরেন কেন যাতে নিজেরই এত অস্বস্তি হয়?’’ অভিনেত্রীকে দেখে উঠেছে প্রশ্ন।

 

 

 

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.