The news is by your side.

সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের শ্রদ্ধা

0 179

আজ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে নেতার মাজারে জোটের কার্যকরী সভাপতি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কন্ঠ শিল্পী রফিকুল আলম, সাধারণ সম্পাদক  ও অরুণ সরকার রানা  নেতৃত্বে নেতৃবৃন্দ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

মাজার প্রাঙ্গণে  আলোচনা সভায় রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানা, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক  আশরাফুজ্জামান মিতু মাদবর, দপ্তর সম্পাদক  জয়দেব  রায়, মানিক লাল ঘোষ, রোকনউদ্দিন পাঠান, রাজ সরকার, কাঞ্চন মল্লিক।

বক্তারা বলেন

‘গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা ও মানুষের কল্যাণে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবন ও আদর্শ জাতিকে সবসময় প্রেরণা যুগিয়ে আসছে।’

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি বিকাশে সারাজীবন কাজ করেছেন।

উপমহাদেশের মেহনতি মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আজীবন সংগ্রাম করেছেন। একজন প্রতিভাবান সংগঠক হিসেবে তাঁর দক্ষ পরিচালনায় গণমানুষের সংগঠন আওয়ামী লীগ আরও বিকশিত হয়। তার সুযোগ্য উত্তরসূরি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় মহান স্বাধীনতা।

পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। ১৯৪৭ এ পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকে মুসলিম লীগ সরকারের একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ভূমিকা পালন করেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে বাঙালির জাতীয়তাবাদী চেতনার নেতৃত্বে ছিলেন। এছাড়া তিনি যুক্তফ্রন্ট গঠনের অন্যতম নায়ক ছিলেন। গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এই নেতা সুধী সমাজের পক্ষ থেকে ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ উপাধিতে ভুষিত হন।  বক্তারা বলেন বি,এন,পি, দেশের মানুষ বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে দেশবাসীকে জননেএী শেখ হাসিনার নেএীতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মেজর জিয়া,ছিল খুনি।  সরকারকে কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলবদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

পৃথিবীর বহু দেশে মানবতার অবমাননাকারী খুনীদের মরণোত্তর বিচার হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে মানবতার চরম অবমাননা হয়েছে। পৃথিবীর জঘন্যতম রাজনৈতিক  হত্যাকাণ্ড গুলোতেও শিশুদের উপর, নারীদের উপর অস্ত্র তাক করা হয়নি।

এটা গোটা দুনিয়ার ইতিহাসে সবচে ন্যাক্কারজনক ঘটনা।কমিশন গঠন করে এ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত সবাইকে চিহ্নিত করতে হবে এবং জড়িতদের মরণোত্তর বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.