The news is by your side.

বাংলাদেশের সঙ্গে কানেকটিভিটি  বাড়ানোর  নজর ভারতের

0 491

 

 

বাংলাদেশের সঙ্গে কানেকটিভিটি আরো বাড়ানোর দিকে নজর দিয়েছে ভারত সরকার। এজন্য আটটি রুট চিহ্নিত করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম নৌবন্দরের মাধ্যমে কলকাতা থেকে পণ্যবাহী জাহাজযোগে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলক পণ্য পরিবহন শুরু হয়েছে। ভারত সরকার আশা করে, এর মাধ্যমে ঢাকার সঙ্গে নয়াদিল্লির বাণিজ্য কানেকটিভিটি উন্নত হবে। একই সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের উন্নয়নের সুযোগ ঘটবে।

ভারতীয় কর্তৃপক্ষ বলছে, বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় কানেকটিভিটি বাড়াতে আটটি রুট চিহ্নিত করা হচ্ছে। সূত্রের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়েছে, দুই পক্ষই মনে করে-আকাশ, জলপথ, রেলপথ ও সড়কপথে কানেকটিভিটি বাড়ানোর মাধ্যমে পারস্পরিক কল্যাণের স্বার্থে দুই দেশের মধ্যেই অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।

গত বছর দুই দেশ ভারত থেকে বিশেষ করে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চল থেকে পণ্য আনা-নেওয়ায় চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহারের জন্য স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরস (এসওপিএস) চূড়ান্ত করে। এক্ষেত্রে চিহ্নিত আটটি রুট হলো, চট্টগ্রাম/মোংলা বন্দর থেকে আখাউড়া হয়ে আগরতলা (ত্রিপুরা), চট্টগ্রাম/মোংলা বন্দর থেকে তামাবিল হয়ে ডাউকি (মেঘালয়), চট্টগ্রাম/মোংলা বন্দর থেকে শিওলা হয়ে সুতারকান্দি (আসাম) এবং চট্টগ্রাম/মোংলা বন্দর থেকে বিবির বাজার হয়ে শ্রীমন্তপুর (ত্রিপুরা) এবং তদ্বিপরিত (vice-versa)।

একজন ভারতীয় কর্মকর্তা বলেন, এই পরীক্ষামূলক পরিবহন কার্যক্রম উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে কানেকটিভিটি বাড়াবে। খবরে বলা হয়েছে, ঢাকায় ভারতপন্থি সরকার থাকা সত্ত্বেও ভারত সরকার বুঝতে পেরেছে যে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নত করতে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। কারণ একই সময়ে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য কানেকটিভিটি বাড়াতে অনেক বেশি মনোযোগী। বাংলাদেশের ৯৭ শতাংশ পণ্য শুল্কমুক্ত ঘোষণা দিয়ে চীন বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নত করতে সচেষ্ট হয়েছে।

 

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.