The news is by your side.

ডাবল এক্সএল মডেল ঋতাভরী, হয়ে উঠলেন ৫০ থেকে ৯০ কেজি!

0 100

মা হওয়ার পর বা শরীরের কোনও জটিলতার কারণে কোনও অভিনেত্রীই যদি মোটা হয়ে যায়। ব্যস, তখন তাঁরা নেটিজেনদের বডি শেমিং-এর শিকার হয়ে যান। এদিকে সমাজে মোটা মেয়েদের শ্বশুরবাড়ি থেকেও শুনতে হয় নানারকম কটাক্ষ।

মেয়েদেরকে বডি শেমিং-এর সম্মুখীন, বর্তমানে একটি ট্রেন্ডিং বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবার সমাজের এই ধারণা বদলে ফেলতেই অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী নিয়ে আসছেন ‘ফাটাফাটি’। একদম অন্য স্বাদের গল্প বলবে এই বাংলা ছবি।

ছবিতে একজন প্লাস সাইজের মডেলের ভূমিকায় অভিনয় করবেন ঋতাভরী। আর ছবির প্রমোশনের জন্যে এবার ওজন বাড়ানো থেকে শেপে ফিরে আসার গল্প শোনালেন অভিনেত্রী। গত দুই আড়াই বছরের জার্নির কথা নিজেই ফেসবুকে জানালেন ঋতাভরী।

গতকাল রবিবার অভিনেত্রী তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে অনেকগুলো ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘গতকাল আমার ছবির গান জানি অকারণ মুক্তি পেয়েছে। এটি ফাটাফাটি ছবির গান। আর এই প্রথমবার আমি একটি বিশাল বড় শারীরিক বদলের মধ্যে দিয়ে গেলাম।’

তিনি আরও লেখেন, ‘২০২১ সালে আমার সার্জারির পর আমার প্রায় ৭ কিলো ওজন বেড়ে যায়। আমি দীর্ঘ ৬ মাস শয্যাশায়ী ছিলাম। এরপর দুটো ছবির কাজ আসে। আমাকে আবার আগের চেহারায় ফিরতে হয়। আবার ওজন কমাই। এরপর ফাটাফাটির অফার আসে। আর এই স্ক্রিপ্ট সবকিছু পাল্টে দেয়।’

ফাটাফাটি ছবিতে পরিবর্তনের কথা লিখে তিনি জানান, ‘আমি যখন স্ক্রিপ্ট শুনি আমি বুঝে গিয়েছিলাম যে আমায় এই চরিত্রের জন্য ১৫-২০ কিলো ওজন বাড়াতে হবে। এই ডাবল এক্সএল মডেলের চরিত্রে অভিনয় করার জন্য আবার ওজন বাড়ানো বাধ্যতামূলক। আমাকে অন্যান্য সব ছবির অফার হারাতে হবে ততদিন পর্যন্ত যতক্ষণ না এই ছবির পর আমি আবার ওজন কমাচ্ছি। কিন্তু কিছু গল্প থাকে যার জন্য এত কষ্ট করা যায়। আমি আশা করছি আপনারা সবাই ১২ মে হলে গিয়ে ছবিটি দেখবেন। তবেই আমার এই কষ্ট সার্থক হবে।’ অনেকে অভিনেত্রীর এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছেন।

 

 

 

 

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.