The news is by your side.

চট্টগ্রামকে হারিয়ে টানা সপ্তম জয়ের দেখা পেলো কুমিল্লা

0 100

 

প্লে অফে খেলা আগেই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। তবে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান তিন হওয়ায় নির্ভার থাকার সুযোগ নেই। সেরা দুইয়ে থাকতে হলে বাকি ম্যাচগুলোতে জয়ের বিকল্প নেই।

সে লক্ষ্যে আজ চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। এ নিয়ে বিপিএলের এই আসরে টানা সপ্তম জয় তুলে নিয়েছেন ইমরুল কায়েসরা।

১৫৭ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ক্ষণে ক্ষণে উইকেট হারানোর পাশাপাশি মন্থর রান রেটের কারণে শুরুতে বেশ চাপে পড়ে কুমিল্লা। ব্যাট হাতে সৈকত ১৫, কায়েস ১৫ ও জনসন চার্লস করেন মাত্র ৯ রান।

চতুর্থ উইকেট জুটিতে মোসাদ্দেক হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে চাপ সামলে নেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। এ সময় দুজন মিলে গড়েন ৬৬ রানের জুটি। তাতেই জয়ের ভিত পেয়ে যায় কুমিল্লা। অর্ধশতক পূরণের পর ৬১ রানে থামেন রিজওয়ান। পরে জাকের আলিকে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেন মোসাদ্দেক। ৩৭ রানে মোসাদ্দেক ও ১০ রানে জাকের অফরাজিত থাকেন।

এর আগে ম্যাচের শুরুতে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের দলনেতা শুভাগত হোম। ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি চট্টগ্রামের। তিন ওভার শেষ হতে না হতেই হারিয়ে বসে দুটি উইকেট। শূন্যরানে ওপেনার মেহেদী মারুফ ও মাত্র ২ রানে আউট হন খাজা নাফি।

তৃতীয় উইকেট জুটি চাপ সামলে নেন ওপেনার উসমান খান ও টপঅর্ডার ব্যাটার আফিফ হোসেন। এ সময় দুজন নিয়ে গড়েন ৯৮ রানের জুটি। ব্যক্তিগত অর্ধশতক পূরণের পর ৫২ রানে ফেরেন উসমান। পরে ১২ রানে শুভাগত হোম ও শূন্যরানে সাজঘরের পথ ধরেন কোর্তেস ক্যাম্ফের-জিয়াউর রহমান।

এদিকে আপনতালে খেলতে থাকা আফিফ হোসেনও অর্ধশতকের দেখা পান। তার ইনিংস থামে ৬৬ রানে। মাত্র ৪৯ বলে খেলা তার ইনিংসটি ছয়টি চার ও দুটি ছয়ে সাজানো। শেষদিকে মাত্র ৯ বলে ২১ রান করে অপরাজিত থাকেন দারউইস রাসুলি। মৃত্যুঞ্জয় অপরাজিত থাকেন ১ রানে। ২০ ওভারে ৭ উইকেটে আসে ১৫৬ রান।

Leave A Reply

Your email address will not be published.