The news is by your side.

২৮ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশ-ভারত ফ্লাইট চলাচল  শুরু

0 552

 

 

আগামী ২৮ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ফ্লাইট চলাচল আবারও শুরু হচ্ছে। এর আগে বাংলাদেশিদের জন্য ট্যুরিস্ট ছাড়া বাকি সব ক্যাটাগরিতে ভিসা চালুর ঘোষণা দিয়েছে ভারত।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী গত বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক বার্তায় লিখেছেন, “বাংলাদেশে বন্ধুদের জন্য ঘোষণা : ট্যুরিস্ট ভিসা ছাড়া বাকি সব ক্যাটাগরির ভিসা আবারও সচল করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ট্রাভেল বাবল, বিশেষ ফ্লাইট বা বন্দে ভারত মিশনের আওতায় ভ্রমণের জন্য স্টুডেন্ট, ভিজিট, এন্ট্রি ভিসাও উল্লেখযোগ্য। প্রবাসী ভারতীয় নাগরিক (ওভারসিজ সিটিজেন্স অব ইন্ডিয়া), সব বিদেশি ও তাদের ‘ডিপেনডেন্টরাও’ এ সুবিধা পাবেন। বিশেষ করে স্টুডেন্ট ভিসা ও এন্ট্রি ভিসা চালুর দাবি সমাধান করতে পেরে আমি আনন্দিত।”

এর আগে গত ৯ অক্টোবর ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন বাংলাদেশ থেকে ‘মেডিক্যাল’, ‘বিজনেস’, ‘এমপ্লয়মেন্ট’, ‘এন্ট্রি’, ‘জার্নালিস্ট’, ‘ডিপ্লোমেটিক’, ‘ইউএন অফিশিয়াল’ ও ‘ইউএন ডিপ্লোম্যাট’ ক্যাটাগরিতে ভারতীয় ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদনের সেবা চালু হওয়ার কথা জানিয়েছিল। একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশন শিগগিরই অন্যান্য ক্যাটাগরিতেও ভিসা চালুর ঘোষণা দিয়েছিল। এরপর গত বুধবার রাতে ‘টুরিস্ট’ ছাড়া সব ক্যাটাগরিতে ভিসা চালুর ঘোষণা এলো।

নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রেস অ্যান্ড ইনফরমেশন ব্যুরোও (পিআইবি) গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে ভিসা ও ভ্রমণসংক্রান্ত বেশ কিছু বিধি-নিষেধ তুলে নেওয়ার কথা জানিয়েছে। নভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) মহামারির কারণে গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে ভারত সরকার আন্তর্জাতিক যাত্রীদের চলাচলের ওপর বেশ কিছু বিধি-নিষেধ আরোপ করেছিল। এর অংশ হিসেবে গত ১২ মার্চ এর আগে ইস্যু করা ভারতীয় প্রায় সব ভিসা স্থগিত করা হয়েছিল। ভারত সরকারের নতুন সিদ্ধান্তের আওতায় ইলেকট্রনিক, ট্যুরিস্ট ও মেডিক্যাল ভিসা ছাড়া স্থগিত সব ভিসা সচল হয়েছে। কারো এ ধরনের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে থাকলে সংশ্লিষ্ট ভারতীয় মিশন/পোস্ট থেকে নতুন করে যথার্থ ক্যাটাগরির ভিসা নিতে পারবেন। চিকিৎসার জন্য বিদেশিরা ভারতে যেতে চাইলে মেডিক্যাল অ্যাটেনডেন্টসহ মেডিক্যাল ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভারত সরকারের নতুন এই সিদ্ধান্তের ফলে ব্যবসা, কনফারেন্স, চাকরি, পড়ালেখা, গবেষণা, চিকিৎসাসহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ভারতে যেতে পারবেন। এ জন্য তাদের আকাশপথ বা জলপথে অনুমোদিত বিমানবন্দর বা সমুদ্রবন্দরের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ঢুকতে হবে। এ ছাড়া তাদের ভারতের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কভিড-১৯ সংক্রান্ত কোয়ারেন্টিন ও স্বাস্থ্যসংক্রান্ত অন্যান্য নির্দেশনা পুরোপুরি অনুসরণ করতে হবে।

 

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.