‘কামাল ছিল বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। সে মুক্তিযোদ্ধা ছিল। কাজেই মুক্তি সংগ্রাম, দেশের সংস্কৃতি ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে তার যে অবদান সেটি মাথায় রেখে আমাদের যুব সমাজকে বলবো তারাও যেন খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা, সমাজ সেবা.. সবদিকে আরও আন্তরিক্ত হয়, নিজেদের আরও বেশি সম্পৃক্ত করে- সেটাই আমার আকাঙ্ক্ষা। ’-
আজ শহীদ শেখ কামালের ৭৩ তম জন্মবার্ষিকীতে শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ৭ টি ক্যাটাগারিতে ৯ জন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব ও ২ টি প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন। তাঁর হয়ে পুরস্কার তুলে দিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
আবাহনী ক্লাব গড়ে তোলার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে আধুনিকতা বীজ বপন করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল। ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে কামালের সেই অবদানের কথা তুলে ধরেন।
২০২২ সালে শেখ কামাল পুরস্কার পেলেন যারা—
আজীবন সম্মাননা: হারুনুর রশিদ
সংগঠক: সাইদুর রহমান প্যাটেল ও নাজমা শামীম
ক্রীড়াবিদ: লিটন দাস, আবদুল্লাহ হেল বাকী ও মোল্লা সাবিরা
উদীয়মান: দিয়া সিদ্দিকী ও শরিফুল ইসলাম
পৃষ্ঠপোষক: গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
সাংবাদিক: কাশীনাথ বসাক
সংস্থা: বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আশির দশকে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার চালু করা হয়। ১৯৯১ সালের পর থেকে সেই পুরস্কার প্রদান স্থগিত হয়ে যায়। গত বছর পুরস্কারটি আবার চালু হয়েছে শেখ কামালের নামে।