The news is by your side.

দেশে ছবি তৈরি না হলে বেঁচে আছি কী করে: জয়া আহসান

0 312

মেহেরুন নেসা মিমি

জয়া আহসান, কলকাতায় এক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় ছিল তাঁর উজ্জ্বল উপস্থিতি। অনুষ্ঠানের বিষয় নেটপ্রভাবীদের সম্মানিত এবং উৎসাহিত করা। যে সব নেটপ্রভাবী এ দিনের অনুষ্ঠানে সম্মানিত হন, তাঁদের পরিশ্রমের প্রশংসা করেন অভিনেত্রী। আগামী দিনে সমাজমাধ্যম, নেটপ্রভাবীদের গুরুত্ব বাড়তে চলেছে, সে কথা জানাতে ভোলেননি।

জয়া জানিয়েছেন, তাঁর নিজের দেশকে নিয়ে অনেক ভুয়ো খবর ছড়িয়েছে। বাংলাদেশ কিন্তু ক্রমশ স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। তাঁর কথায়, “বাংলাদেশ নিয়ে মানুষের কাছে ভুল বার্তা গিয়েছে। দেশে ছবি তৈরি হচ্ছে না, এমন নয়। বরং আগের মতোই কাজ হচ্ছে। নইলে আমরা বেঁচে আছি কী করে?”

বিনোদন দুনিয়াও কি আগামী দিনে অনুসরণকারীদের সংখ্যার উপরেই নির্ভর করবে?

“আমি তো তেমনটা মনে করি না”, প্রশ্নের জবাবে বলেছেন জয়া। তাঁর কথায়, “আমার অভিনয় কিন্তু আমার অনুসরণকারীদের উপরে নির্ভর করে না। পরিচালকদের চোখে আমার অভিনয়ের ভালমন্দ-ও এ সবের উপরে নির্ভর করে না। শুধু আমার বলে নয়, কোনও অভিনেতা বা অভিনেত্রীর কাজের মাপকাঠি তাঁদের অনুসরণকারী দেখে বিচার করা হয় না।”

গুঞ্জন, সমাজমাধ্যমে প্রভাবশালী না হলে নায়িকার নাকি কদর কমে যায়! অনেক প্রযোজনা সংস্থা নাকি অনুসরণকারীর সংখ্যা দেখে নায়িকা বাছছে। বিষয়টি একেবারে অস্বীকার করেননি জয়া। তাঁর মতে, যেহেতু মানুষের জীবনে সমাজমাধ্যমের প্রভাব যথেষ্ট, তাই হয়তো ইদানীং এই দিকেও খেয়াল রাখা হচ্ছে। ছবির নায়িকা সমাজমাধ্যমে জনপ্রিয় হলে ছবির বাণিজ্যও বাড়বে।

জয়ার আর উপলব্ধি, “কয়েক মিনিটের ভিডিয়োয় নেটপ্রভাবী যে অভিনয় করছেন সেটাই সেরা। কিন্তু ছবিতে অভিনয় করতে গেলে তাঁকে লম্বা প্রস্তুতির মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। এই প্রস্তুতি না থাকলে অভিনেত্রী হওয়া সম্ভব নয়।”

Leave A Reply

Your email address will not be published.