The news is by your side.

৯০০ কেজি গরুর মাংস নিয়ে কাতার এসেছে আর্জেন্টিনা

0 209

মেসির দল দেশ থেকে ৯০০ কেজি গরুর মাংস নিয়ে এসেছে কাতারে। একই পরিমাণ গরুর মাংস নিয়ে গেছে উরুগুয়েও।
সারা বিশ্বে গরুর মাংস উৎপাদন, রপ্তানি এবং ভোগে শীর্ষ দুই দেশ উরুগুয়ে ও আর্জেন্টিনা। দেশ দুটির খাদ্যাভ্যাসেও গরুর মাংসের বিভিন্ন খাবারের উপস্থিতি থাকে। আর্জেন্টিনায় মাংসের বারবিকিউ ও বিশেষভাবে তৈরি ‘আসাদো’ নামের একটি খাবারের ব্যাপক জনপ্রিয়। সাধারণত যেকোনো উৎসবে ‘আসাদো’ খাদ্য তালিকায় থাকেই।
আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি অবশ্য খাবারের চেয়েও বেশি কিছু খুঁজে পাচ্ছেন ‘আসাদো’য়, ‘এটা আমাদের সংস্কৃতির অংশ। আমরা যখন কথা বলি, হাসি, নির্ভার থাকি, অন্যদের সঙ্গে মিশি… তখন “আসাদো” থাকে। এটি আমার প্রিয় খাবার। তবে এখানে ব্যাপারটা আরও বড়। এর মাধ্যমে দলের ভেতরে রসায়ন আরও মজবুত হবে, একতা বৃদ্ধির পরিবেশ তৈরি হবে।’
খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ ও বিভিন্ন ধরনের কাজে নিযুক্তদের মিলিয়ে আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ দলের মোট সদস্য ৭২ জন।
উরুগুয়ে দল অবশ্য হোটেলেই আসাদোর আয়োজন করছে। লুইস সুয়ারেজ, এদিনসন কাভানিরা আছেন কাতারের পার্ক হায়াত হোটেলে। সেখানে তাদের পছন্দের খাবার তৈরির জন্য একজন শেফ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
উরুগুয়ে ফুটবল ফেডারেশনের (এইউএফ) প্রেসিডেন্ট ইগনাসিও আলানসো বলেন, ‘বিদেশে উরুগুয়ের ঐতিহাসিক প্রতিনিধি হচ্ছে ফুটবল দল। এক প্রতিনিধি কাতারে আরেকটি প্রতিনিধিকে নিয়ে গেছে, সেটা হচ্ছে উরুগুয়ের মাংস, যা বিশ্বসেরা।’
বিশ্বকাপে থাকা দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের আরেক দেশ ব্রাজিলেও মাংসের বিভিন্ন খাবারের প্রচলন আছে।
তবে নেইমারের দল মাংস নয়, নিয়েছে ব্রাজিলের বিখ্যাত কফি, জনপ্রিয় খাবার সিজনিং এবং ৩৬ কেজি কাসাভা ময়দা, যা দিয়ে তৈরি করা হয় ফারোফা নামের একটি ডিশ।

 

 

 

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.