The news is by your side.

সাম্প্রদায়িক উস্কানিতে যাতে কোন দেশ ক্ষতিগ্রস্থ না হয়, ভারতের কাছে সেই সহযোগিতা চেয়েছি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আবার মক্তব্য খন্ডিত এবং ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে: এ কে আব্দুল মোমেন।

0 196

বাংলাদেশ ও ভারতে বিদ্যমান সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যাতে বজায় থাকে, সেজন্য ভারত সরকারের সহায়তা চেয়েছি। অথচ গণমাধ্যমে আমার বক্তব্য খন্ডিত এবং ভুল ভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। বিষয়টা নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। একটি দুঃখজনক।

আজ টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড এ কে আব্দুল মোমেন।

এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, শেখ হাসিনা আছেন বলেই আমাদের দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি আছে।  অসাম্প্রদায়িক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুললে সবার মঙ্গল হবে।  আর এদেশে যত নাগরিক আছে সে যেকোনো ধর্মের হোক সবার সমান অধিকার। শেখ হাসিনা যদি সরকারে থাকেন তাহলে স্থিতিশীলতা থাকে। আর স্থিতিশীলতা থাকলেই আমাদের উনয়নের মশাল অব্যাহত থাকবে।

ভারতকে নিয়ে দেওয়া বক্তব্য প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি ভারত সরকারকে বলেছি কিছু কিছু লোক সময় সময় অনেক উস্কানিমূলক কথা বলে। আপনার দেশেও কিছু দুষ্ট লোক আছে, আমার দেশেও দুষ্ট লোক আছে। তারা তিলকে তাল করে। আপনার সরকার এবং আমার সরকারে দায়িত্ব হলো তিলকে তাল করার সুযোগ না দেওয়া। আমরা যদি এটা করি তাহলে আমাদের  সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি থাকবে। আমাদের মধ্যে কোন অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে না। আমরা চাই শেখ হাসিনা সরকার স্থিতিশীল থাকুক। এ ব্যাপারে আপনারা (ভারত সরকার ) সাহায্য করলে খুশি হবো।

মন্ত্রী আরও বলেন, ভারত সরকারকে বলেছি আপনার মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন শেখ হাসিনা থাকায় স্থিতিশীলতা আছে। স্থিতিশীলতা থাকায় আপনাদের দেশের উন্নতি হচ্ছে, আমাদের দেশেও উন্নতি হচ্ছে। ব্যবসা বাণিজ্যে আমরা আপনাদের দেশে আসছি।  ব্যবসা বাণিজ্য ভালো হচ্ছে। সুতরাং স্থিতিশীলতা সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা খুব দরকার। তাতে আপনার দেশেরও মঙ্গল হবে আমাদের দেশেরও মঙ্গল হবে। আমরা চাই অত্র এলাকায় স্থিতিশীলতা।

Leave A Reply

Your email address will not be published.