আতশবাজি ও আলোক প্রদর্শনীসহ বর্ণিল নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ২০২৫ সালকে স্বাগত জানাচ্ছে বিশ্ব। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ফানুস উড়িয়ে নানা আলোকচ্ছটায় ইংরেজি নববর্ষকে বরণ করে নেওয়া হয়।
চীন, ফিলিপাইন ও মালয়েশিয়াসহ পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো আতশবাজি ও ড্রোন প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছে।
রোববার মুয়ান বিমান দুর্ঘটনায় ১৭৯ জন মারা যাওয়ার পরে দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন বছরের উদযাপন বাতিল করা হয়েছে। আর যুক্তরাজ্য আবহাওয়াজনিত কারণে নতুন বছর উদযাপানের কিছু অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে নতুন বছরের শুরুতে একটি দর্শনীয় আতশবাজি প্রদর্শন করা হয়। ঘড়ির কাঁটা ১২টা বাজারসেঙ্গে সঙ্গে ফানুস ও আতশবাজিতে আলোকিত হয়ে ওঠে সিডনির আকাশ।
বিশ্বে সবার আগে ২০২৫ সালকে স্বাগত জানিয়েছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দ্বীপদেশ কিরিবাতি। এরপর নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড। সেখানে আতশবাজিতে স্বাগত জানানো হয় নতুন বছরকে। এরপরই নতুন বছর শুরু হয় জাপানে। টোকিওর তোদাই-জি মন্দিরে ঘন্টাধ্বনি বাজিয়ে বর্ষবরণ করা হয়। এরপর দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত ও শ্রীলংকা পর্যায়ক্রমে পা রাখে নতুন বছরে। এসব দেশের পর যুক্তরাজ্যসহ ২৫টি দেশ স্বাগত জানাবে নতুন বছরকে।
বিভিন্ন দেশের পর ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনায় কিছুটা দেরিতে নামবে নতুন বছর। যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলীয় এলাকাগুলো একেবারে সবার শেষে নতুন বছরকে বরণ করবে।