মিমের পথচলা শুরু হয় ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। সুন্দরী প্রতিযোগিতা ‘লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার’ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছিলেন তিনি। তারিখটি ছিল ৭ সেপ্টেম্বর। সেপ্টেম্বর মাসটি যেন তার সৌভাগ্যের মাস হয়ে গেছে।
হুমায়ুন আহমেদ পরিচালিত ‘আমার আছে জল’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সিনেমা জগতে পা রাখেন তিনি। ক্যারিয়ারে দেড় দশক পেরিয়েছে মিমের। তবে মোটা দাগে সাফল্য কিংবা আলোচনায় আছেন বছর খানেক ধরে। যেটার শুরুটা হয় গেল বছর রায়হান রাফী নির্মিত ‘পরাণ’ সিনেমার মাধ্যমে। ছবিটি দেশজুড়ে বিপুল দর্শকপ্রিয়তা পায়। আর আলোচনার কেন্দ্রেও জায়গা করে নেন মিম। সেই ধারা অব্যাহত রেখে ‘দামাল’ ও সাম্প্রতিক ‘অন্তর্জাল’-এ নিজের স্পষ্ট ছাপ রেখে চলেছেন।
‘আমার প্রাণের প্রিয়া’ নামের সেই ছবি মুক্তি পেয়েছিল ২০০৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর। ছবিটি ওই সময়ে দারুণ সাফল্য পেয়েছিল।
মিম অভিনীত অন্যতম প্রশংসিত সিনেমা ‘সাপলুডু’। এটি মুক্তি পায় ২০১৯ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর। শুধু তাই নয়, টলিউডের লোকাল প্রডাকশনে মিমের প্রথম ছবি ‘ইয়েতি অভিযান’। যেখানে তিনি কাজ করেছেন প্রসেনজিৎ, যিশুর মতো তারকার সঙ্গে। এই ছবিটিও ভারতে মুক্তি পায় ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে।
বিভিন্ন কারণেই সেপ্টেম্বরকে নিজের শুভমাস মনে করেন মিম। তাই এ মাসের শেষাংশে এসে কথাটি আরও একবার বললেন, সেই সঙ্গে অতীতের স্মৃতি হাতড়ে ভক্ত-দর্শকের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার মিম বলেন, সেপ্টেম্বর আমার জন্য বরাবরই সৌভাগ্যের মাস। বিশেষ করে ৭ সেপ্টেম্বর, এই দিনে আমি লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার হিসেবে আমার জার্নিটা শুরু করেছিলাম। আমার ক্যারিয়ারের পুরোটা সময় জুড়ে যারাই সমর্থন-ভালোবাসা দিয়েছেন, সবার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আমি আশা করি আগামীতে আরও অনেক প্রশংসাযোগ্য কাজ আপনাদের উপহার দিতে পারব।
সম্প্রতি বিশ্বের ১৮৪ প্রেক্ষাগৃহে একসঙ্গে মুক্তি পেয়েছে দেশের প্রথম সাইবার ক্রাইম থ্রিলার সিনেমা ‘অন্তর্জাল’। নির্মাতা দীপঙ্কর দীপন পরিচালিত সিনেমাটির অন্যতম একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন মিম।