The news is by your side.

শিক্ষা ও গবেষণা খাতে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগ জরুরি

সিমেক ইন্সটিটিউটট পরিদর্শনে ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি

0 211

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

শিক্ষা ও গবেষণায় যৌথ উদ্যোগ গ্রহনের মধ্য দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে আরো ইতিবাচক পরিনতি দেয়া সম্ভব।

ঢাকায় সিমেক ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজিতে বক্তৃতাকালে ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডক্টর গঙ্গা প্রসাদ প্রোসেন এ কথা বলেন ।

ডক্টর গঙ্গা প্রসাদ বলেন, প্রতিবেশি দেশ হিসেবে দু-দেশের উন্নয়ন সংকট ও সম্ভাবনায় অনেক মিল রয়েছে। সেগুলো নিয়ে দু’দেশের গবেষকেরা একসাথে কাজ করার সুযোগ পেলে আঞ্চলিক উন্নয়ন আরো জোরদার হবে। বিশেষ করে গ্রামীন জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন, শিক্ষা ও দক্ষতা, স্বাবলম্বিতা অর্জনে সাফল্য পেতে হলে টেকসই উন্নয়নের দিকে মনযোগ দিতে হবে।

সিমেক ইন্সটিটিউটের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডক্টর মনিরুল ইসলাম অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে শিক্ষার উন্নয়নে দিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে ভূমিকা রাখার অঙ্গীকরা ব্যক্ত করেন।

সিমেক আন্তর্জাতিক গবেষণা কেন্দ্রের কোঅরডিনেটর ডক্টর সঞ্জীব রায় বলেন, টেকসই উন্নয়নের লক্ষমাত্রা পূরণে একসাথে কাজ করার কোন বিকল্প নেই। আঞ্চলিক সম্পর্ক ও যৌথ উদ্যোগের মধ্য দিয়ে দু’দেশের গবেষকেরা যাতে কাজ করতে পারে সে ব্যাপারে গবেষণা সহযোগিতা বাড়ানোর উপর জোর দেন তিনি।

সফরকারী দলের অন্য সদস্যরা হলেন ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর শ্যামল দাস, অধ্যপাক আশীষ নাথ, অধ্যাপক সমীর কুমার শীল, ডক্টর জয়ন্ত চৌধুরী।

উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কৃষি  বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর শফিউল ইসলাম আফ্রাদ, ব্র্যাকের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার তাপস রঞ্জন চক্রবর্তী, সিমেক ইন্সটিটিউটের শরিফুর রহমান, জামাল উদ্দিন আহমেদ ও শায়লা জাফরিন।

প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ অনুমোদিত সিমেক ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি বাংলাদেশে বিশ্বমানের দক্ষতা ও সামাজিক শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে।

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.