The news is by your side.

যে হাত মারতে আসবে, সে হাত ভেঙে দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

0 127

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৭৫ সাল থেকে আমরা মার খাচ্ছি। আর মার খাওয়ার সময় নেই। যে হাত দিয়ে মারতে আসবে, সে হাত ভেঙে দিতে হবে।’

আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের কেন্দ্রীয় কমিটি, মহানগর ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তাকে দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশ সরকারে সঙ্গে যোগাযোগ করব। তারেক রহমানকে এ দেশে এনে সাজা বাস্তবায়ন করব।’

বিএনপি জিয়াউর রহমানের উর্দি পরা পকেট থেকে বের হয়েছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির মুখে গণতন্ত্র মানায় না। জিয়াউর রহমান কারফিউতন্ত্র দিয়ে গেছেন। আর খালেদা জিয়া দিয়েছেন দুর্নীতিতন্ত্র। বিএনপির দুই গুণ দুর্নীতি আর মানুষ খুন। ক্ষমতা ভোগের বস্তু না।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিআরটিসির বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে যে বাসে আগুন দিতে আসবে, তাকে ধরে আগে তার হাত আগুনে পুড়িয়ে দিতে হবে। বিএনপি-রাজাকারদের আর ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হবে না। ২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে বিএনপি ক্ষমতায় আসতে পেরেছিল। এখনো ক্ষমতায় আসতে পারবে বলে তারা মনে করছে। তবে এত সহজে এখন আর তা হবে না। আমরা জানি, কোথায় কী হবে। দেশকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেব না।’

যৌথ সভায় উপস্থিত ছিলেন– আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, কামরুল ইসলাম, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেনসহ সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যরা।

এছাড়া আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে যৌথ সভায় ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষকলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগসহ সব সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোশনের দুই মেয়র উপস্থিত ছিলেন।

Leave A Reply

Your email address will not be published.