মুদ্রাস্ফীতির প্রভাবে তরতর করে বাড়ছে ব্রিটিশ জনগণের জীবনযাপন ব্যয়। ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে এই সঙ্কট হয়েছে আরও ঘনীভূত। তাই ব্রিটিশ নাগরিকরা এর সুরাহাকল্পে সরকারের দিকে মুখ করে আছে।
সদ্য দায়িত্ব নেওয়া ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বললে, ‘জনগণের এটা প্রত্যাশা করা ঠিক হবে না যে সরকার তার সব সমস্যার সমাধান করে দেবে।’
ঋষি সুনাক জানান, কোনো সরকারই সব সমস্যার সমাধান করতে পারে না। জীবন এত সহজ নয়।
সুনাকের মতে, ‘বন্ধকী বিল নিয়ে মানুষের যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে, তা আমি পুরোপুরি স্বীকার করছি। এটি মানুষের সবচেয়ে বড় খরচগুলোর মধ্যে একটি। তাই এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সুদের হার বৃদ্ধিকে সীমিত করার জন্য যা করা যায়, তা করছি।
ঋষি বলেন, ‘মার্গারেট থ্যাচার (সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী) ঠিকই বলেছেন, মূল্যস্ফীতি হলো এক নম্বর শত্রু। যাদের আয় সবচেয়ে কম তাদের ওপর মূল্যস্ফীতি সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। আমি এর লাগাম টেনে ধরতে চাই।’