‘গানের ওপারে’-ধারাবহিকেই জনপ্রিয়তা পান মিমি চক্রবর্তী। তার আগে যদিও আরও একটি ধারাবাহিক করেছিলেন তিনি কিন্তু তা সেভাবে প্রচারের আলোয় আনতে পারেনি অভিনেত্রীকে।
তারপরে অবশ্য ছোটপর্দায় আর দেখা যায়নি মিমিকে। সালটা ২০১২, ‘বাপি বাড়ি যা’, অর্জুন চক্রবর্তীর বিপরীতে বড়পর্দায় আত্মপ্রকাশ করলেন তিনি। এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। ‘বাঙালী বাবু ইংলিশ মেম’, ‘প্রলয়’, ‘বোঝেনা সে বোঝেনা’, ‘যোদ্ধা-দ্য ওয়রিয়র’ একের পর এক ছবিতে অভিনয় করেন তিনি।
সাংসদ হওয়ার পরও সিনেমা এবং কেন্দ্র সমানতালে সামলাচ্ছেন তিনি। শুটিং করলেও, কেন্দ্রের দেখভাল থেকে নজর সরে যায়নি মিমির।
একসময় তুরস্কের লাইন প্রোডিউসার মিলি গুলহানের সঙ্গে মিমির সম্পর্কের গুঞ্জন ওঠে। শোনা গিয়েছিল, তারা নাকি প্রেম করছেন।শোনা যায় পরিচালক বিরসা দাশগুপ্তের একটি ছবির শুটিংয়ে তুরস্কে অভিনেত্রী। সেখানেই আলাপ মিলির সঙ্গে। মিমির বন্ধু নুসরতের বিয়ের আয়োজনও নাকি করেছেন মিলি।
তবে মিলির সঙ্গে গুঞ্জনে কখনই শিলমোহর দেননি নব্য নির্বাচিত সাংসদ। তবে সাংসদ হওয়ার পর বড়পর্দায় দেখা যায়নি তাঁকে। সম্প্রতি সেলুলয়েডে ফিরছেন তিনি।
মিমি চক্রবর্তীর কামব্যাক ছবি ‘ড্রাকুলা স্যার’। দেবালয় ভট্টাচার্যের এই পিরিয়ড ফিল্মে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের বিপরীতে রয়েছেন মিমি।
সম্প্রতি নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলেছেন মিমি। প্রায় তিনটি গানও প্রকাশ্যে এসেছে। গানের জন্য শুটিংও করেছেন টার্কিতে।
যাদবপুরের নির্বাচিত সাংসদ জন্মদিনেই প্রকাশ্যে আনলেন তাঁর নতুন সিঙ্গলস ‘পরি হুঁ ম্যায়’।
মিমি চক্রবর্তীর ফ্যানেদের কাছে নিঃসন্দেহে বড় খবর। সাংসদ হওয়ার পর প্রথমবার বড়পর্দায় আসছেন তিনি।
নির্বাচনের সময় বিরসা দাশগুপ্তর ‘বিবাহ অভিযান’-এর কাজ ছেড়ে দিতে হয়েছিল নায়িকাকে। সাংসদ হওয়ার মাস দশেক পর টলিউডের প্রথম সারির প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গেই ফের জুটি বাঁধলেন মিমি।
সাইকোলজিক্যাল থ্রিলারে মিমির চরিত্রের নাম মঞ্জরী।