আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বলছে দুর্ভিক্ষ হবে। বাংলাদেশে যেন খাদ্যাভাব দেখা না দেয়, সে ব্যাপারে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
সোমবার সকালে ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস’ উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ভর্তুকি দিয়ে কৃষি উৎপাদন সচল রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। খাদ্য উৎপাদনে মনোযোগী হতে হবে, সাশ্রয়ী হতে হবে। আমরা সবাই যদি উৎপাদনে থাকি তাহলে খাদ্য সংকটে আমাদের পড়তে হবে না।
শেখ হাসিনা বলেন, খাদ্যের পাশাপাশি পুষ্টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। বীজ উৎপাদনে গবেষণা চলছে। খাদ্য প্রক্রিয়াজাতে গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি রপ্তানির লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ যেন সুষম খাদ্য গ্রহণ করে সে বিষয়ে আরও সচেতন হতে হবে। শুধু খাদ্য নিরাপত্তাই করিনি, সুষম খাদ্যের কারণে মানুষের আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি পেয়েছে।