কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও সোফি গ্রেগোয়ারের বিচ্ছেদের খবর ছড়িয়ে পড়েছে গোটা বিশ্বে। তবে তাদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদ (ডিভোর্স) হয়েছে কিনা, সেটি নিয়ে সংশয় উঠে এসেছে কানাডিয়ান গণমাধ্যম সিটিভির এক প্রতিবেদনে।
সিটিভির প্রতিবেদনে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, জাস্টিন ট্রুডো ও সোফি গ্রেগোয়ারের মধ্যে ডিভোর্স হয়নি। তারা আলাদাভাবে থাকার পরিকল্পনা করেছেন।
আলাদা থাকা বলতে, বৈবাহিক বন্ধন ছিন্ন না করে স্বামী-স্ত্রী আলাদাভাবে বসবাসের ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থা আইনগতভাবে হতে পারে। ট্রুডো-সোফিও আইনানুযায়ী আলাদাভাবে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
১৮ বছরের দাম্পত্য জীবনের পর বুধবার ট্রুডো ও সোফি নিজ নিজ ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন। এ ঘোষণা সারা বিশ্বের গণমাধ্যমে খবরের শিরোনাম হয়। ট্রুডো-সোফির বিচ্ছেদের ঘোষণা অনেক মানুষকেই বিস্মিত করে। তাদের এমন সিদ্ধান্তের পেছনের সম্ভাব্য কারণ নিয়ে শুরু হয় নানা জল্পনা।
ট্রুডোর কার্যালয়ের মুখপাত্রের বরাতে ডেইলি মেইল জানিয়েছে, বিচ্ছেদের ঘোষণা দেওয়ার আগেই সোফি পারিবারিক বাড়ি ছেড়েছেন। তিনি অটোয়ায় আরেকটি বাড়িতে উঠেছেন।