The news is by your side.

বিএনপি আন্দোলনে হেরেছে, নির্বাচনেও হারবে: কাদের

0 111

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সরকার পতনের দিবা স্বপ্ন দেখছে বিএনপি। ১০ ডিসেম্বর গেলো, শুধু আতঙ্ক সৃষ্টি ছাড়া তারা (বিএনপি) কিছুই করতে পারেনি। ১০ দফা দাবি দিয়েছে, তার মধ্যে নতুন কোনও দাবি নেই। তারা আন্দোলনে হেরেছে। এর মানে নির্বাচনেও হারবে। বিএনপির সঙ্গে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা হয়ে গেছে; তারা হেরেছে। এরপর সেমিফাইনাল, নির্বাচনে হবে ফাইনাল খেলা। সব খেলায় বিএনপি হারবে।’

সোমবার বেলা ১১টার চুয়াডাঙ্গা শহরের টাউন ফুটবল মাঠে আয়োজিত জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

দীর্ঘ ৭ বছর পর চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বেলা ১১টার দিকে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে দুই পক্ষের ছয় জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করা হচ্ছে।

দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কেন ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটলো তা খতিয়ে দেখা হবে। বিষয়টি চুয়াডাঙ্গায় আগত কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ তদন্ত করে দেখবেন।’

সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রধান বক্তা এবং খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক ও কেন্দ্রীয় অন্য নেতারা বক্তৃতা করেন।

সম্মেলনকে ঘিরে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। পদ প্রত্যাশী, নেতাকর্মীদের বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণে  ছেয়ে গেছে পুরো জেলা শহর। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে যোগ্য নেতৃত্ব বাছাই করে রাজাকারমুক্ত জেলা আওয়ামী লীগের নতুন কমিটি গড়ার আহ্বান তৃণমূল নেতাকর্মীদের।

নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে  নয়াপল্টন থেকে বিএনপির গণমিছিল মঙ্গলবার

রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মঙ্গলবার  গণমিছিল শুরু করবে বিএনপি।

সোমবার নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

তিনি বলেন, গত ৭ ডিসেম্বর পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নজিরবিহীন বর্বরতা চালিয়েছে বিএনপি কার্যালয়ে। ফাইলপত্র, গুরুত্বপূর্ণ নথি, কম্পিউটার, হার্ডডিস্ক, অর্থ লুট, সব অঙ্গসংগঠনের অফিস ভাঙচুর, জিয়াউর রহমানের ম্যুরাল পর্যন্ত ভেঙে ফেলা হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, প্রতিটি সমাবেশে বাধা দিয়েছে সরকার। জনগণ রায় দিয়েছে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় আনা আওয়ামী লীগের পক্ষে সম্ভব না। জনগণ সরকারকে আর চায় না।

খন্দকার মোশাররফ বলেন, বিএনপির ১০ দফাকে সমর্থন করে যারা যুগপৎ আন্দোলন করবে তারাও কর্মসূচি দিয়েছে। নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে ১৩ ডিসেম্বর নয়াপল্টন অফিসের সামনে থেকে গণমিছিল করবে বিএনপি।

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.