The news is by your side.

প্রাথমিকে নিয়োগের নির্দেশ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ২৮৫ প্রার্থীকে

0 90

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক হিসেবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ২৮৫ প্রার্থীকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

রোববার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের একটি হাইকোর্ট বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট সিদ্দিক উল্যাহ মিয়া। হাইকোর্টের এই নির্দেশের বিষয়টি তিনি নিজেই গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। পাশাপাশি রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।

গত ১১ ডিসেম্বর ২৮৫ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন প্রার্থীদের সরকারি প্রাথমিক স্কুলে কোটার ভিত্তিতে নিয়োগে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়। একই সঙ্গে এ বিষয়ে রায়ের জন্য ১৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়। গত সোমবার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় ঘোষণার জন্য এ দিন ধার্য করেন।

দেশের ৯৪৪ প্রাথমিক স্কুলের বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

গত সপ্তাহে ২৮৫ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন প্রার্থীদের সরকারি প্রাথমিক স্কুলে কোটার ভিত্তিতে নিয়োগে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানির জন্য বেঞ্চ নির্ধারণ করে দেন প্রধান বিচারপতি। গত ১৭ জানুয়ারি সরকারি প্রাথমিক স্কুলের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কোটায় বিভিন্ন উপজেলায় ১১৪ সহকারী শিক্ষক পদ রাখার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কোটায় কেন তাদের নিয়োগ দেওয়া হবে না- তা জানতে রুল জারি করেন আদালত।

এর আগে ১১৪ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন প্রার্থীর সরকারি প্রাথমিক স্কুলে কোটার ভিত্তিতে নিয়োগের নির্দেশনা চেয়ে রিটটি দায়ের করেন অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। একই বিষয়ে পরে ১৭১ জন পৃথক আরও তিনটি রিট দায়ের করেন।

রিটে সম্প্রতি ৩৭ হাজার ৫৭৪ জনকে নিয়োগে প্রতিবন্ধী কোটা থেকে নিয়োগ না দেওয়ার বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করা হয়। সেখানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে বিবাদী করা হয়। মো. মাহাবুব শেখ, মো. আবু জাহিদ, ফাহিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, পার্থ প্রতীম, শাজাহান শেখ, মো. মনোয়ার হোসেন, মো. আজিজুল ইসলাম, বৃষ্টি রানি রায়, মো. সাজ্জাদ হোসেন সাজু ও মো. নূর আলমসহ বিভিন্ন জেলার মোট ২৪৫ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করেন।

Leave A Reply

Your email address will not be published.