The news is by your side.

দুই ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ

0 91

 

ব্যাটিং প্রত্যাশা মতো না হলেও বোলিংয়ে দারুণ বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় জিম্বাবুয়েকে অল্পতেই থমকে দেয় বাংলাদেশ।  এক কথায় সাইফউদ্দিন-রিশাদ হাসানদের দাপটে জয় পেল বাংলাদেশ।

মিডল অর্ডারে মান রক্ষা হয়েছে ব্যাটিং ইনিংসের। জিম্বাবুয়েকে দিতে পেরেছে ১৬৬ রানের ইনিংস। এই লক্ষ্য তাড়া করতে নামা জিম্বাবুয়েকে দারুণ বোলিং দিয়ে চেপে ধরেছিল বাংলাদেশ। রান তাড়া করতে নামা জিম্বাবুয়ের স্কোরবোর্ডে ৩৩ রান তুলতেই তিন উইকেট তুলে নেয় বাংলাদেশ। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম সাকিবের গতিতে বিপাকে ছিল সফরকারীরা।

সর্বশেষ জিম্বাবুয়ে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়।  বাংলাদেশকে হারাতে আরও ৯ রান লাগত জিম্বাবুয়েকে।

লিটন-শান্তর ব্যর্থতায় বাংলাদেশ ছিল নড়বড়ে। তবে, মাঝে তাওহীদ হৃদয় ও জাকের আলি মিলে মান বাঁচান। মিডল অর্ডারে দুই তরুণের ব্যাটে চড়ে জিম্বাবুয়েকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ।

চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে স্কোরবোর্ডে ১৬৫ রান তুলেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৪ রান করেছেন তাওহিদ।

হৃদয় ৩৮ বলে ৫৭ ও জাকের আলি ৩৪ বলে ৪৪ রান করেন। জিম্বাবুয়ের পক্ষে ব্লেসিং মুজারবানি নেন ৩টি উইকেট।

১৬৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই জয়লর্ড গাম্বির উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। দলীয় ১৬ রানে ৮ বলে ৯ রান করে আউট হন তিনি। জিম্বাবুয়ের এই ওপেনারকে ফেরান মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।

এরপর ক্রিজে এসেই সাজঘরে ফিরে যান ব্রায়ান বেনেট। ৮ বলে ৫ রান করে তানজিম সাকিবের বলে আউট হন এই ব্যাটার। তার বিদায়ের পর আউট হন ক্রেইগ এরভাইন।

দলীয় ৩৩ রানে ৭ বলে ৭ রান করে আউট হন এরভাইন। শুরুতেই তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে জিম্বাবুয়ে। টাইগার বোলারদের বোলিং তোপে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে সফরকারীরা। ৫৮ রান সংগ্রহ করতে আরও ৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় জিম্বাবুয়ে।

শেষ দিকে ফারাজ আকরামের ১৯ বলে ৩৪ রানের ইনিংস ম্যাচ জমিয়ে তোলে। তবে টাইগার বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের পক্ষে সাইফুদ্দিন নেন ৩টি উইকেট।

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.