The news is by your side.

‘গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ণ করা যে কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে’

0 104

 

যুক্তরাষ্ট্র পুনর্ব্যক্ত করেছে যে গণতান্ত্রিক সমাজে অবাধে নিজেদের ভূমিকা পালনে সকলের অধিকারকে সমর্থন করে তারা।

সোমবার (২৪ জুলাই) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে তার ব্রিফিংয়ের বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।

তিনি বলেন যে, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ণ করে এমন যে কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে।

মুখপাত্র বলেন, ‘গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ণ করে এমন পদক্ষেপগুলোর মধ্যে রয়েছে ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভীতি প্রদর্শন, জনগণকে সংগঠন ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতার অধিকার প্রয়োগ থেকে বিরত রাখার জন্য সহিংসতার ব্যবহার এবং রাজনৈতিক দল, ভোটার, নাগরিক সমাজ বা গণমাধ্যমকে তাদের মতামত প্রচার থেকে বিরত রাখার জন্য পরিকল্পিত ব্যবস্থার ব্যবহার।’

সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক ম্যাথিউ মিলারের কাছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) এক কর্মীর কানাডায় আশ্রয় না পাওয়া এবং অতীতে বিএনপির রাজনৈতিক সহিংসতায় জড়িত হওয়ার প্রসঙ্গ তোলেন।

ওই সাংবাদিক বলেন, কানাডার ফেডারেল আদালত বিএনপির সঙ্গে যুক্ত একজন কর্মীর আশ্রয় আবেদন খারিজ করে দিয়েছে এবং দলটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে। বাংলাদেশের পর্যবেক্ষকরা বলছেন- বিএনপি অতীতে রাজনৈতিক সহিংসতায় জড়িত হয়েছে, বিশেষ করে ২০১৪ সালে। সেসময় জাতীয় নির্বাচনের সময়ে বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি করেছিল। এবারও বাংলাদেশের পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের এগিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে বিএনপিকে সহিংসতা শুরু করার চেষ্টা করার অভিযোগ করেছে ক্ষমতাসীন দল। এ বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কি?

জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমার পর্যবেক্ষণ হচ্ছে- আমরা বাংলাদেশে বা বিশ্বের অন্য কোনো দেশে বিশেষ কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে অবস্থান নিই না। কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব দেশেই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া উচিত।

Leave A Reply

Your email address will not be published.