The news is by your side.

এলপিজির ন্যায্য দাম নিশ্চিত করতে হবে : প্রতিমন্ত্রী

0 79

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘যেখানেই খোঁজ নিচ্ছি এলপি গ্যাসের দাম ১০০-২০০ টাকা বেশি পাচ্ছি। যেকোনো মূল্যে ন্যায্য দামে এলপিজি ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।’

রবিবার রাজধানীর ইপিবি অডিটরিয়ামে এলপিজি সিলিন্ডারের নিরাপদ ব্যবহার শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) আয়োজিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন।

প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ২০০৯ সালে দেশে বছরে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের ব্যবহার ছিল মাত্র ৪৭ হাজার মেট্রিক টন। বর্তমানে বছরে এলপিজির ব্যবহার সাড়ে ১৪ লাখ মেট্রিক টনের বেশি। তাই এলপিজির ব্যবহারে যুগোপযোগী বা আধুনিক নীতিমালা জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, এলপিজি কোথায় ব্যবহৃত হবে তার একটি গাইডলাইন থাকা দরকার। যত্রতত্র যাতে এলপিজির স্টেশন না বসতে পারে, তার জন্য নীতিমালা থাকা দরকার।

আমাদের দেশ উন্নয়ন হচ্ছে, এখন এসব বিষয়ে দেখা দরকার। রেগুলেটরকে জনগণের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে হবে।

নসরুল হামিদ বলেন, ডিলারশিপ নিয়োগের ক্ষেত্রে এলপিজি অপারেটরদের নজরদারি থাকা দরকার। ডিলারের উপ-ডিলার, তারপর খুচরা বিক্রেতা এভাবে কয়েকহাত ঘুরে দাম বেড়ে যাচ্ছে।

বিইআরসি নজরদারি করছে, অপরেটরদেরকও দায়িত্ব নিতে হবে। দরকার পড়লে, লাইসেন্স বাতিলের ব্যবস্থা থাকতে পারে বিইআরসি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন- জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নুরুল আলম, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার, বিইআরসির সচিব ব্যারিস্টার মো. খলিলুর রহমান খান, কমিশনের সদস্য ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী, ড. মো. হেলাল উদ্দিন, আবুল খায়ের মো. আমিনুর রহমান, মো. কামরুজ্জামান। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিইআরসির সদস্য ড. মো. হেলাল উদ্দিন।

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.