The news is by your side.

ইংল্যান্ডের স্বপ্ন ভেঙে এক যুগ পর স্পেনের ইউরো জয়

0 179

 

‘ইট’স কামিং টু হোম’- আরেকবার এই স্লোগান উজ্জীবিত করেছিল ইংল্যান্ডকে। ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপ জয়ের পর প্রথমবার মেজর কোনও টুর্নামেন্টের ট্রফি জয়ের সুযোগ তারা পেয়েছিল টানা দ্বিতীয়বারের মতো। কিন্তু রেফারি বাঁশি বাজতেই আবারও না পাওয়ার যন্ত্রণায় কাতর হলো থ্রি লায়নরা। অদম্য স্পেন তাদের তীব্র লড়াই ছাপিয়ে অবিস্মরণীয় জয় পেলো। ইউরোতে সাত ম্যাচের সবগুলো জিতে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন লা রোহারা। এক যুগ পর ইউরোর চ্যাম্পিয়ন হয়ে দীর্ঘদিনের ট্রফি খরা ঘুচালো স্পেন।

রোববার (১৪ জুলাই) অলিম্পিয়াস্টাডিয়ন বার্লিন স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় মাঠে নামে দু’দল। ম্যাচের ১২ মিনিটে বাম দিক থেকে আক্রমণে ওঠে স্পেন। ডি বক্সের ভেতর থেকে উইলিয়ামসের নেওয়া শট রুখে দেন ইংলিশ ডিফেন্ডার।

এরপরও আধিপত্য বিস্তার করে খেলতে থাকে স্পেন। অন্যদিকে নিজেদের গুছিয়ে নিয়ে আক্রমণে যায় ইংল্যান্ড। তবে তাদের আক্রমণ আটকে যায় অ্যাটাকিং থার্ডে। শেষ পর্যন্ত গোলশূন্য সমতায় থেকে বিরতিতে যায় দু’দল।

বিরতি থেকে ফিরেই গোলের দেখা স্পেন। ম্যাচের ৪৭ মিনিটে ডেড লক ভাঙ্গেন উইলিয়ামস। তার গোলে ম্যাচে লিড নেয় স্প্যানিশরা। পিছিয়ে পড়ে গোল শোধে মরিয়া হয়ে খেলতে থাকে ইংল্যান্ড। একের পর এক আক্রমণ করতে থাকে তারা।

ম্যাচের ৭৩ মিনিটে সমতায় ফেরে ইংল্যান্ড। ডি বক্সের বাইরে থেকে জোড়ালো শটে বল জালে জড়ান বদলি নামা পালমার। তার গোলে ম্যাচে ফিরে ইংল্যান্ড।

এরপর ম্যাচ যখন অতিরিক্ত সময়ের দিকে যাচ্ছিলো তখন আবারও গোলেট দেখা পায় স্পেন। চমৎকার ফিনিশিংয়ে বল জালে জড়ান মাইকেল ওয়ারজাবাল। তার গোলে ফের লিড পায় স্পেন। এরপর আক্রমণ করেও গোল করতে ব্যর্থ হয় ইংল্যান্ড। শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলের জয়ে শিরোপা উৎসবে মাতে স্পেন।

Leave A Reply

Your email address will not be published.