আর্থিক জালিয়াতির মামলায় নাম জড়িয়েছে আরেক অভিনেত্রী নোরা ফাতেহির। বিষয়টি নিয়ে আরও একবার জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে হলো তাকে। ২০০ কোটি রুপি পাচারের এই মামলায় মূল অভিযুক্ত সুখেশ চন্দ্রশেখর নামের এক ব্যক্তি।
সুকেশের কাছ থেকে দামী উপহার নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে নোরার বিরুদ্ধে। এই মামলায় শুক্রবার তাকে ৭ ঘণ্টা ধরে জেরা করে দিল্লি পুলিশের ইকোনমিক উইংস।
দিল্লি পুলিশের ইকোনমিক উইংসের পক্ষে দায়ের এফআইআরের ভিত্তিতে এই মামলার তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর (ইডি), পাশাপাশি নিজেদের তদন্ত বহাল রেখেছে দিল্লি পুলিশের ইকোনমিক উইংস।
অভিযুক্ত সুখেশের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যুক্ত ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে ইডি এবং দিল্লি পুলিশের ইকোনমিক উইংস।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এদিন নোরাকে ৫০টিরও বেশি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা। আর এ তদন্তে সহযোগিতা করছেন নোরা।
‘প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট’র আওতায় ইডি কর্মর্তাদের সামনে আগেই বয়ান নথিভুক্ত করেছেন নোরা। তবুও বিতর্ক পিছু ছাড়েনি তার।
গেল আগস্টেই ইডির অতিরিক্ত চার্জশিটে আর্থিক কেলেঙ্কারিকে যুক্ত থাকায় জ্যাকুলিনের নাম উঠে এসেছে।
ইডির দাবি, তদন্তে স্পষ্ট বোঝা গেছে, জ্যাকুলিন জানতেন সুকেশ একজন জালিয়াত। জেনে বুঝেই এই জালিয়াতির টাকায় সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছেন তিনি।